https://www.youtube.com/watch?v=SXXJ4KvUc7o
গুইমারাই সেনাবাহিনী গুলিতে পাহাড়ি নারী ও পুরুষ গুলিবিদ্ধ হয়েছে.....ফিলিস্তিনির পক্ষে হাজার হাজার অমুসলিম দাড়িয়ে গেছে। আজ পর্যন্ত কোন মুসলিম এভাবে অন্য ধর্মালম্বীদের পাশে দাড়িয়েছে এরকম কোন নজির নেই। "বৃক্ষ তোর নাম কি? ফলে পরিচয়।"
Durga Puja and Torture on Hindu community
নীলফামারীতে প্রতিমা ভেঙ্গে চলে যাওয়ার সময় একজন হাতেনাতে ধরা পড়েছে।পুলিশের হাতে ওরে দেওয়ার পর পুলিশ আবার ছেড়ে দিয়েছে।
সবাই নিজ নিজ জায়গা থেকে সাবধানে থাকবেন।
আজ কক্সবাজারের রামু ট্রাজেডির ১৩ বছর। Today is a Black Day for Bangladeshi Buddhists
Today is a Black Day for Buddhists
Today marks 13 years since the Ramu tragedy in Cox’s Bazar.
On 29 September 2012, a horrific violent attack took place in Ramu, Cox’s Bazar, against the Buddhist community — one of the darkest chapters in Bangladesh’s history.
That night, based on a false rumor surrounding a Facebook post, more than 12 ancient Buddhist monasteries, hundreds of Buddhist homes, manuscripts, and religious artifacts in Ramu and surrounding areas were burned down.
Even after 13 years, no exemplary justice has been delivered for this incident. This culture of impunity is not only an insult to the victims but also a shame for the entire nation.
The questions remain:
-
Who was behind such a large-scale attack?
-
Why has justice not been served even today?
-
Who is protecting the perpetrators?
আজ বৌদ্ধদের কালো দিন
আজ কক্সবাজারের রামু ট্রাজেডির ১৩ বছর।
২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের রামুতে ঘটে যায় বাংলাদেশের ইতিহাসে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের ওপর এক ভয়াবহ সহিংস হামলা।
২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে মিথ্যা গুজবের ভিত্তিতে সেদিন রাতে রামু ও আশেপাশের এলাকায় অন্তত ১২টির বেশি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার, শতাধিক বৌদ্ধ ঘরবাড়ি, পাণ্ডুলিপি এবং ধর্মীয় নিদর্শন পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
১৩ বছর পার হয়ে গেলেও ঘটনার দায়ে এখনো কারো দৃষ্টান্তমূলক বিচার হয়নি।বিচারহীনতার এই সংস্কৃতি শুধু ভুক্তভোগীদেরই নয়, পুরো জাতির জন্য লজ্জাজনক।
প্রশ্ন থেকে যায়:
- এত বড় হামলার পেছনে কারা ছিল?
- কেন আজও বিচার হয়নি?
- দায়ীদের রক্ষা করছে কে?
যোগেন্দ্রনাথের পদত্যাগপত্র এবং রাজনৈতিক এবং ধর্মীয়ভাবে অদূরদর্শিতা
Daily Buddhist Prayer in Bangla – 10 Minute
Daily Prayer – 10 Minute
“নমো তসস ভগবতো অরহতো সম্মাসম্বুদ্ধসস”। (৩ বার)
ত্রিশরণ- বুদ্ধং সরণং গচ্ছামি। ধম্মং সরণং গচ্ছামি। সঙ্ঘং সরণং গচ্ছামি।
দশ সুচরিতশীল - ১. পানাতি পাতা,, ২. আদিন্নদানা,,, ৩. কামেসু মিচ্ছাচারা,,, ৪. মুসাবাদা,,, ৫. সুরা মেরেয় মজ্জ পমাদট্ঠানা,,,৬। পিসুন বাচা ও ফরুসবাচা বেরমণী,,,৭। সম্ফপ্পলাপা বেরমণী,,, ৮। অভিজ্ঝা বেরমণী,,, ৯। ব্যাপাদ বেরমণী সিক্খাপদং সমাদিয়ামি। ১০। মিচ্ছাদিটিঠিয়া বেরমণী সিক্খাপদং সমাদিয়ামি।
বুদ্ধের নয় গুণ বন্দনা - ইতিপিসো ভগবা, অরহং সম্মাসম্বুদ্ধো, বিজ্জাচরন সম্পন্নো, সুগত, লোকবিদু , অনুত্তরো পুরিস-দম্মা সারথি,
সত্থা-দেব-মনুস্সানং বুদ্ধ ভগবা'তি।
ধম্মের ছয় গুণ বন্দনা-স্বাক্খাতো ভগবতো ধম্মো,
সন্দিট্এিকা,
অকালিকো,
এহিপসসিকো,
ওপনায়িকো
পচ্চতং, বেদিতব্বো
বিঞ্ঞূহী”তি।
সঙ্ঘের নয়
গুণ বন্দনা-
সুপটিপন্নো ভগবতো সাবকসঙ্ঘো, উজুপটিপন্নো
ভগবতো সাবকসঙ্ঘো, ঞায়পটিপন্নো ভগবতো সাবকসঙ্ঘো, সমীচিপটিপন্নো ভগবতো সাবকসঙ্ঘো, যদিদং চত্তারি
পুরিসয়ুগানি, অট্ঠ পুরিসপুগলা, এস
ভগবতো সাবকসঙ্ঘো, আহুণেয্যো, পাহুণেয্যো,
আহুণেয্যো,দকিখণেয্যো, অঞ্জলি করণীয্যো, অনুত্তরং পুঞ্ঞক্খেত্তং
লোকস্সা’তি।
সকল চৈত্য বন্দনা - বন্দামি চেতিযং সব্বং,
সব্বট্ঠানেসু পতিট্ঠিতং। সারীরিক ধাতুং মহাবোধিং বুদ্ধরুপং সকলং
সদা’তি।
বোধি বন্দনা- যস্সমূলে নিসিন্নোব,সব্বারি বিজযং অকা। পত্তো
সব্বঞঞূতং সত্থা বন্দেতং বোধিপাদপং। ইমেহে তে মহাবোধি লোকনাথেন পূজিতং ।অহম্পিতে
নমস্সামি বোধিরাজা নমত্থুতে।
মোর-পরিত্তং -
উদেতযং চক্খ্মা একরাজা, হরিস্সবন্নো
পঠবিপ্পভাসো। তং তং নমস্সামি হরিস্সবণ্ণং পঠবিপ্পভাসং, তাযজ্জগুত্তা
বিহরেমু দিবসং ।। যে ব্রহ্মণা বেদগূ সব্ বধম্মে, তে মে
নমো, তে চ মং পালযন্ত। নমন্থু বুদ্ধানং, নমন্থু বোধিযা, নমো বিমুত্তানং, নমো বিমুত্তিযা ।ইমং সো পরিত্তং কত্বা মোরো চরতি এসনা। অপেতযং চক্খ্মা একরাজা, হরিস্সবন্নো পঠবিপ্পভাসো। তং তং নমস্সামি হরিস্সবণ্ণং পঠবিপ্পভাসং,
তাযজ্জগুত্তা বিহরেমু রত্তিং যে ব্রহ্মণা বেদগূ সব্ বধম্মে,
তে মে নমো, তে চ মং পালযন্ত। নমন্থু
বুদ্ধানং, নমন্থু বোধিযা, নমো
বিমুত্তানং, নমো বিমুত্তিযা । ইমং সো পরিত্তং কত্বা মোরো
বাসম কপ্পয়িতি।
শক্তিশালী সম্বুদ্ধে গাথা ‘‘সম্বুদ্ধে
অট্ঠৰীসঞ্চ,দ্ৰাদসঞ্চ
সহস্সকে।পঞ্চসত সহস্সানি,নমামি সিরসামহং।
অপ্পকা
বালুকা গঙ্গা; অনন্তা
নিব্বুতা জিনা, তেসং ধম্মঞ্চ সঙ্ঘঞ্চ, আদরেন নমামহং॥
নমক্কারানুভাৰেন, হিত্বা সব্বে উপদ্দৰে। অনেক অন্তরাযাপি,
ৰিনস্সন্তু অসেসতো॥
সিরস্মীং গাথা বুদ্ধ বন্দনা - সিরস্মীং মে বুদ্ধ সেটঠো, সারিপুত্তো চ দকখিণে,
বাম অংসে মোগগলানো
পুরতো
পিটকত্তয়ং। পচ্ছিমে মম আনন্দো, চতুদ্দিসা খীণাসবা,সমন্তা লোকপালা চ,ইন্দা দেবা সব্রহ্মকা।
এতেসং আনুভাবেন, সব্বে ভায়া উপদ্দবা, অনেক অন্তরায়াপি, বিনাসসন্তু অসেসতো।
ত্রিশরণ
গাথা
বুদ্ধের শরণাগত নরকে না যায় ; নরলোক পরিহরি দেবলোক পায় । ধর্মের শরণাগত নরকে না যায় ; নরলোক পরিহরি দেবলোক পায়।
সঙ্ঘের শরণাগত নরকে না যায় ; নরলোক পরিহরি দেবলোক পায়। ভূধর,
কন্দর কিংবা
জনহীন বন, শান্তি -হেতু লয় লোক সহস্র শরণ।
ত্রিরত্ন - শরণ কিন্তু সর্বদুঃখহর ; লভিতে ইহারে সদা হও অগ্রসর ।
ক্ষমা প্রার্থনা গাথা
ত্রিরত্ন কাছে কায়-বাক্য-মনে যাহা ভ্রমে করিয়াছি পাপ ক্ষমা
প্রভু তাহা॥ নিত্য দিনে কৃতঞ্জলি কর্ম্মের প্রভাবে,
অন্তরে
বাহিরে রোগ ছিয়ান্নব্বই ভবে।
বত্রিশ কায়িক শাস্তি ভয় পঞ্চ বিংশ, উপদ্রব ষোল, দশ দণ্ড ,অষ্ট দোষ। পঞ্চ বৈরী,চতুর অপায়,কল্পত্রয়,এসব নিঃশেষরূপে যেন নষ্ট
হয়।
মানসের আশা মম পুরুন
সত্ত্বরে, দীর্ঘ আয়ু হয় যেন জন্ম-জন্মান্তরে।জন্ম-জন্মান্তরে যেন লভি
সর্ব্ব সুখ,অচিরে লভিয়া মার্গ নাশি সর্ব্ব দুঃখ ॥
- প্রার্থনা স্তোত্র-
দুর্নিমিত অমংগল পাখীর কুরব, দুঃস্বপ্নাদি পাপগ্রহ অপ্রিয় যে সব।
অমনোজ্ঞ বিষয়াদি যত আছে ভবে,ত্রিরত্ন প্রভাবে তাহা নষ্ট হোক সবে।
সুখী হোক প্রাণীসব যাহারা দুঃখিত, ভীত
প্রাণী নির্ভয়েতে থাকুক সতত।
মম এই কুশলের প্রভাবে নিশ্চয়, শিক্ষা-গুরু
দীক্ষা-গুরু আর যত প্রিয়,
মাতা-পিতা-চন্দ্র-সূর্য গুণবান যত, ব্রহ্ম-মার-লোকপাল-দেবেন্দ্র সতত।
সম মিত্র মধ্যস্থ ও শত্রু নরগণ, সুখী হোক
মৈত্রী চিত্ত ভাবি অনুক্ষণ।
মম কৃত পুণ্য-কর্মে দেব-মোক্ষ-নর, এ তিন সম্পদ লাভ হোক
নিরন্তর।
এই পুণ্য কর্ম আর ধর্ম শিক্ষা-গুণে, উপাদান তৃষ্ণা আর কলুষ
প্রসূনে,
হীন চিত্ত-ভাব যাহা বিহরে মানসে,সত্বর সহজে তাহা যাউক বিনাশে।
যাবৎ নির্বান ধন লাভ নাহি করি, তাবৎ বিপদ যত যায় যেন হরি।
উজুচিত্ত স্মৃতিবান জ্ঞানী ধ্যানী আর, বীর্য্যবান হই সদা জিনি
দুষ্ট মার।
মার যেন মম চিত্তে নাহি পায় স্থান, অবসাদ ত্যজি ইহা করি
প্রণিধান।
বুদ্ধ ধর্ম সঙ্ঘ আর পচ্চেক সম্বুদ্ধ, তাঁহারা আমার নাথ
নির্বাণ-প্রবুদ্ধ।
এ উত্তম সম্বুদ্ধের তেজে মার মম, অনিষ্ট সাধিতে কভু না হোক্ সক্ষম।
উর্দ্ধে অকনিষ্ঠ আদি ব্রহ্ম লোক আর, নীচেতে অবীচি অন্ত সংসার
মাঝার।
রূপী ও অরূপী আর সংজ্ঞী ও অসংজ্ঞী, যত প্রাণী আছে তবে অঙ্গী বা
অনঙ্গী।
সবে দুঃখ মুক্ত হয়ে লভুক নির্বাণ, সুখী হোক সর্ব সত্ত্ব করি প্রণিধান।
যথাকালে মেঘে বারি করুক বর্ষণ, ধরণী ফসলে পূর্ণ হোক
সর্বক্ষণ।
সতত সম্পদে পূর্ণা হোক বসুন্ধরা, রাজগণ ধর্মপ্রাণ হোক
পরম্পরা।
জল-স্থল-খগবাসী ঋদ্ধিবান যত, দেব-নাগ-যক্ষ আদি বিহরে সতত।
অনুমোদি তারা সবে এই পুণ্যধন, বুদ্ধের দেশনা আর সুন্দর শাসন।
আমাকে ও অপরকে চিরকাল ধরে, আপদ বিপদ হতে যেন রক্ষা করে॥
প্রার্থনা -“হে মহাকারুনিক সম্যকসম্বুদ্ধ আমাকে
আশীর্বাদ করুন, “আমি যেন রোগ-শোক, দুঃখ-অন্তরায় দূর করতে পারি। আমার সাথে যাতে সৎ
এবং জ্ঞানী লোকের সাথে
দেখা হয়। পাপী ও অজ্ঞানী্র সাথে দেখা না
হয়। আমি যেন আমার পরিবারকে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা দান করতে পারি। আমি যেন বৌদ্ধ
ধর্মীয় আদর্শ ভিত্তিক পরিবার এবং সমাজ
গঠন করতে পারি। আমার বাবা, ভাই-বোন,
আত্মীয় স্বজন এবং বৌদ্ধ জাতিকে তুমি সকল বিপদ আপদ থেকে রক্ষা
করো। আজকের এই বন্দনাজনিত পুণ্যরাশি আমার পরলোকগত মা
এবং জ্ঞাতীদেরকে দান করছি। পরিশেষে বুদ্ধ শাসনের শ্রীবৃদ্ধি হউক
এবং আমার এই প্রার্থনার প্রভাবে আমি যেন স্রোতাপত্তি ফলে
প্রতিষ্ঠিত হয়ে অন্তিমে নির্বাণ লাভ করতে পারি। হে ভগবান,আমার এই মনোবাসনা
পূর্ণ করো ”। সাধু, সাধু, সাধু!
![]()
প্রার্থনা স্তোত্র
- প্রার্থনা স্তোত্র-
১
দুর্নিমিত অমংগল পাখীর কুরব, দুঃস্বপ্নাদি পাপগ্রহ অপ্রিয় যে সব।
অমনোজ্ঞ বিষয়াদি যত আছে ভবে,ত্রিরত্ন প্রভাবে তাহা নষ্ট হোক সবে।
২
সুখী হোক প্রাণীসব যাহারা দুঃখিত, ভীত
প্রাণী নির্ভয়েতে থাকুক সতত।
মম এই কুশলের প্রভাবে নিশ্চয়, শিক্ষা-গুরু
দীক্ষা-গুরু আর যত প্রিয়,
মাতা-পিতা-চন্দ্র-সূর্য গুণবান যত, ব্রহ্ম-মার-লোকপাল-দেবেন্দ্র সতত।
সম মিত্র মধ্যস্থ ও শত্রু নরগণ, সুখী হোক
মৈত্রী চিত্ত ভাবি অনুক্ষণ।
৩
মম কৃত পুণ্য-কর্মে দেব-মোক্ষ-নর, এ তিন সম্পদ লাভ হোক
নিরন্তর।
এই পুণ্য কর্ম আর ধর্ম শিক্ষা-গুণে, উপাদান তৃষ্ণা আর কলুষ
প্রসূনে,
হীন চিত্ত-ভাব যাহা বিহরে মানসে,সত্বর সহজে তাহা যাউক বিনাশে।
৪
যাবৎ নির্বান ধন লাভ নাহি করি, তাবৎ বিপদ যত যায় যেন হরি।
উজুচিত্ত স্মৃতিবান জ্ঞানী ধ্যানী আর, বীর্য্যবান হই সদা জিনি
দুষ্ট মার।
৫
মার যেন মম চিত্তে নাহি পায় স্থান, অবসাদ ত্যজি ইহা করি
প্রণিধান।
বৃদ্ধ ধর্ম সঙ্ঘ আর পচ্চেক সম্বুদ্ধ, তাঁহারা আমার নাথ
নির্বাণ-প্রবুদ্ধ।
৬
এ উত্তম সম্বুদ্ধের তেজে মার মম, অনিষ্ট সাধিতে কভু না হোক্ সক্ষম।
উর্দ্ধে অকনিষ্ঠ আদি ব্রহ্ম লোক আর, নীচেতে অবীচি অন্ত সংসার
মাঝার।
রূপী ও অরূপী আর সংজ্ঞী ও অসংজ্ঞী, যত প্রাণী আছে তবে অঙ্গী বা
অনঙ্গী।
সবে দুঃখ মুক্ত হয়ে লভুক নির্বাণ, সুখী হোক সর্ব সত্ত্ব করি প্রণিধান।
৭
যথাকালে মেঘে বারি করুক বর্ষণ, ধরণী ফসলে পূর্ণ হোক
সর্বক্ষণ।
সতত সম্পদে পূর্ণা হোক বসুন্ধরা, রাজগণ ধর্মপ্রাণ হোক
পরম্পরা।
৮
জস-স্থল-খগবাসী ঋদ্ধিবান যত, দেব-নাগ-যক্ষ আদি বিহরে সতত।
অনুমোদি তারা সবে এই পুণ্যধন, বুদ্ধের দেশনা আর সুন্দর শাসন।
আমাকে ও অপরকে চিরকাল ধরে, আপদ বিপদ হতে যেন রক্ষা করে॥
ক্ষমা প্রার্থনা গাথা
ক্ষমা প্রার্থনা গাথা
জন্ম-জন্মান্তরে যেন লভি সর্ব্ব সুখ, অচিরে লভিয়া মার্গ নাশি সর্ব্ব দুঃখ॥